বাজারের টেকনিক্যাল পরিস্থিতি:
EUR/USD পেয়ারটি সম্প্রতি 0.9953-এর স্তরে গঠিত সুইং লো থেকে বাউন্স হওয়ার পরে এবং সর্বশেষ ওয়েভের প্রায় 50% নীচে রিট্রেস করার পরে, সবচেয়ে বেশি ট্রেড করা এই পেয়ারের মোমেন্টাম কমে গেছে। ইসিবির সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্তকে (আজ 2:15 pm) সামনে রেখে এই পেয়ার একটি সংকীর্ণ ব্যপ্তিতে ট্রেড করছে। 1.0274-এর স্তরে সাম্প্রতিক সর্বোচ্চ স্তর গঠন করা হয়েছিল, এবং 1.0282 -এর স্তরে 50% ফিবোনাচি রিট্রেসমেন্ট স্তর দেখা যাচ্ছে। যদি ইসিবি বাজারের ট্রেডারদের প্রত্যাশা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, তবে 1.0282 -এর স্তরটি সহজেই অতিক্রম করা হতে পারে। পরবর্তী টেকনিক্যাল রেজিস্ট্যান্স 1.0362-এর স্তরে দেখা যাচ্ছে, নিকটতম প্রযুক্তিগত সাপোর্ট 1.0076 এবং 1.0000 স্তরে অবস্থিত। সর্বশেষ সবচেয়ে বড় বাউন্সটি 1.0470 - 1.0490 স্তরের মধ্যে প্রদর্শিত সাপ্লাই জোনে সীমাবদ্ধ ছিল, তারপর থেকে সমস্ত বাউন্স অগভীর এবং ইউরোর দরপতনে ব্যবহৃত হয়েছে। দৈনিক টাইমফ্রেমে ফ্রেমের দুর্বল এবং নেতিবাচক মোমেন্সটাম ইউরোর বিয়ারিশ পরিস্থিতির ইঙ্গিত দিচ্ছে।
সাপ্তাহিক পিভট পয়েন্ট:
WR3 - 1.0162
WR2 - 1.0127
WR1 - 1.0107
সাপ্তাহিক পিভট - 1.0093
WS1 - 1.0073
WS2 - 1.0059
WS3 - 1.0025
ট্রেডিংয়ের পরিস্থিতি:
নিম্নমুখী প্রবণতা এখনও শক্তিশালী এবং দীর্ঘমেয়াদে বিয়ার্সের প্রথম লক্ষ্য আর্থিক সমতা স্তর হওয়ায় বাজার নিম্নমুখী হচ্ছে। তা সত্ত্বেও, 1.0726-এর স্তরের উপরে ব্রেকআউটের পরেই বুলিশ চক্রের পরিস্থিতি নিশ্চিত হয়, অন্যথায় বিয়ার 1.0000 বা নীচের স্তরে পরবর্তী দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের দিকে মূল্যকে ঠেলে দেবে। শুধুমাত্র যদি কমপ্লেক্স কারেক্টিভ স্ট্রাকচার শীঘ্রই শেষ হয়ে যায় তাহলে 1.1186-এর স্তরে অবস্থিত পরবর্তী দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের দিকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রাখা যেতে পারে।